পশ্চিমবঙ্গে নবান্ন অভিযানের উদ্যেশে বিজেপির তরফে যে রালির আয়োজন করা হয়েছিল তাতে ব্যাপকহারে আক্রমন করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ভারতীয় জনতা যুব মোর্চার সভাপতি তেজস্বী সূর্য বলেছেন, TMC গুন্ডারা তাদের মিছিলের উপর দেশি বোমা ছুঁড়েছে। তেজস্বী সূর্য বলেছেন, এটাই হলো ফ্যাসিবাদ, আমাদের ‘নবান্ন চলো’ শান্তিপূর্ণ মিছিলের উপর জল কামান, টিয়ার গ্যাস ছোড়া হয়েছে। এদের সময় শেষ হয়ে এসেছে।
পশ্চিমবঙ্গে রাজনৈতিক হিংসা চরমে রয়েছে। সম্প্রতি মনীষ শুক্লা নামের এক বিজেপি নেতাকে হত্যা করা হয়েছে। যারপর মমতা সরকারের উপর বিজেপি পার্টির কর্মীদের আক্রোশও বেড়েছে। এমন অবস্থায় তেজস্বী সূর্য পশ্চিমবঙ্গে নবান্ন চলো অভিযানের ডাক দেন। পার্টির কর্মীদের সাথে তেজস্বী সূর্য নবান্নের অভিমুখে যাচ্ছিলেন সেই সময় তৃণমূলের গুন্ডারা ছাদ থেকে বোমা ছুড়ে বলে অভিযোগ উঠেছে। তেজস্বী সূর্য আরো বলেন, মমতা দিদি ভয়ে নবান্ন বন্ধ করে দিয়েছে। এই ভয় আমাদের খুব ভালো লাগলো। মমতা দিদি BJYM এর থেকে ভয় পেয়ে গেছে। আমি পশ্চিমবঙ্গে আসতেই CMO বন্ধ হওয়ার খবর পেয়েছিলাম। এটা আসল পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিচ্ছে।
ममता जी ने युवा मोर्चा के प्रदर्शन से डर कर सचिवालय ही बंद कर दिया।
यह डर अच्छा लगा !#MamataKaGoondaRaj#NabannoCholo pic.twitter.com/hZtYOYmrci
— Tejasvi Surya (@Tejasvi_Surya) October 8, 2020
https://platform.twitter.com/widgets.js
পুলিশের বিরুদ্ধেও বিজেপির তরফে গুরুতর অভিযোগ তোলা হয়েছে। পুলিশ কেমিক্যাল রং ছুঁড়ে বিজেপি কর্মীদের আটকানোর চেষ্টা করেছে বলে অভিযোগ। এছাড়াও কৈলাশ বিজয়বর্গীয় একটা ভিডিও পোস্ট করেছেন যেখনে দাবি করা হয়েছে, পুলিশ ছাদের উপর থেকে বিজেপির মিছিলে পাথর ছুঁড়ছে। কৈলাশ বিজয়বর্গীয় বলেছে, সব কর্মীরা মাস্ক পরেছিল। তাহলে কি নিয়ম কি শুধু আমাদের জন্য? মমতা ব্যানার্জী নিজে হাজার হাজার লোক নিয়ে প্রদর্শন করে আর আমাদের সামাজিক দূরত্বের পাঠ শেখান। নিয়ম কি উনার উপর লাগু হয় না?
भाजपा के आंदोलन पर कोलकाता पुलिस ने #TMC के गुंडों की तरह बर्ताव किया और भाजपा कार्यकर्ताओं पर छतों से बम फेंके! पुलिस की ये कार्रवाई सरकार की शह पर हुई है! पुलिस के ऐसे हमलों की वजह से इस आंदोलन में 1500 से ज्यादा कार्यकर्ता घायल हुए!#NabannoCholo pic.twitter.com/tkmHYS1mw2
— Kailash Vijayvargiya (@KailashOnline) October 8, 2020
https://platform.twitter.com/widgets.js
বিজেপি পার্টির অন্যান্য কিছু নেতা কর্মী অভিযোগ তুলেছেন যে তাদের উপর বিষাক্ত কেমিক্যাল ছোড়া হয়েছে। বিষাক্ত রাসায়নিক ছুঁড়ে আক্রমন করার জন্য বহু বিজেপি কর্মী অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। বিজেপির প্রায় ১৫০০ কর্মী আহত বলে দাবি করা হচ্ছে।