এটা সত্য যে চীন (China) করোনাভাইরাসের (Coronavirus) কারণে চাপে রয়েছে। চীনের সরকার করোনা আতঙ্কে কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। তবে এর মধ্যেও চীন মুসলিমদের দমনে একটুও পিছিয়ে যায়নি। উল্টে বর্তমানে চীন উইঘুর মুসলিমদের উপর আরো কঠোর হয়ে উঠেছে। পুরো বিশ্ব চীনের এমন অত্যাচারী রূপের নিন্দা করে তবে, চীনের সরকার উইগুর মুসলিমদের উন্মাদী বলে দাবি করে এবং কড়া হাতে দমিয়ে রাখে।
জানিয়ে দি, চীনে করোনা ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ৯০ হাজার পৌঁছে গেছে। এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ৪ হাজার মানুষজন মারা গেছে বলেও রিপোর্ট সামনে এসেছে। এই ভাইরাস মূলত ফুসফুস ও কিডনির উপর আক্রমন করে। যার জন্য ধূমপানকারী ব্যক্তিদের উপর এই ভাইরাস বেশি আক্রমক বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন। তবে অনেক ক্ষেত্রে করোনা ভাইরাসে আক্রান্তদের চিকিৎসা সম্ভবও হচ্ছে। চীন এখন জনগণের চিকিৎসার জন্য যে কার্যপ্রণালী শুরু করেছে তা অবাক করার মতো।
SHOCK: China is likely using lungs taken from living political prisoners to treat coronavirus patients, a doctoral researcher said, confirming revelations by a Chinese labor camp survivor during an event on Capitol Hill Tuesday. https://t.co/aZNugPX9np
— Breitbart News (@BreitbartNews) March 12, 2020
https://platform.twitter.com/widgets.js
চীন তার জনগণের চিকিৎসা করার জন্য উইঘুর মুসলিমদের ফুসফুস খুলে তা রোগীদের দেহে প্রতিস্থাপন করছে। ফুসফুস ছাড়াও রোগীদের অন্যান্য যে অঙ্গও নষ্ট হচ্ছে সেগুলিও উইঘুর মুসলিমদের দেহ থেকে নেওয়া হচ্ছে বলে দাবি করা হচ্ছে।
চীন প্রচুর সংখ্যায় উইঘুর মুসলিমদের বন্দি বানিয়ে রেখেছে। এখন সেই সমস্থ বন্দীদের থেকে অঙ্গ খুলে নিয়ে চিকিৎসা চালানো হয়েছে। চীনের এই কর্মকাণ্ডের উপর অনেক সংবাদমাধ্যম ও মানবাধিকার সংগঠন মুখ খুলেছে। চীনের সরকার বা চীনের প্রশাসন যে কোনো মানবাধিকার সংঘঠনের কথায় কান না দিয়েই নিজেদের মতো করে দমন চালাচ্ছে।