Press "Enter" to skip to content

বাংলাদেশে একাধিক দুর্গামণ্ডপে হামলার প্রতিবাদ পশ্চিমবঙ্গে! দেখা গেল মোমবাতি মিছিল

[ad_1]

বাঙালী হিন্দুর শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গা পুজো। কিন্তু বাংলাদেশের (Bangladesh) হিন্দুদের কাছে দুর্গাপূজোকে ঘিরে নেমে এসেছে ঘোর অনিরাপত্তার ছবি। কারণ গতপরশু বাংলাদেশের কুমিল্লার পুজোমন্ডপ সহ বহু মণ্ডপ ভাঙচুর করা হয়েছে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে নিন্দায় সরব হয়েছে ভারতীয়রাও। স্যোশাল মিডিয়ায় একের পর এক প্রতিবাদী পোস্টের বন্যা বয়ে গিয়েছে। এই ঘটনায় চুপচাপ বসে নেই সন্তোষ মিত্র স্কোয়্যারও। ছোট থেকে বড় সকলেই অংশগ্রহণ করেছে এই প্রতিবাদী বিক্ষোভে।

মূর্তি ভাঙার ঘটনায় ‘বাংলাদেশ হিন্দু ঐক্য পরিষদ’ সংগঠনটি কুমিল্লার সকল হিন্দুকে আগে থেকেই সতর্কতা অবলম্বনের পরামর্শ দিয়েছিল। সকলকে মন্দিরে একসঙ্গে থাকার কথা জানানো হয়েছিল। পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করে হিন্দুদের সুরক্ষাব্যবস্থার বিষয়েও জানিয়েছিল ‘বাংলাদেশ হিন্দু ঐক্য পরিষদ’।

https://platform.twitter.com/widgets.js

 

এই ন্যাক্কারজনক ঘটনার প্রতিবাদে লেখিকা তসলিমা নাসরিন ট্যুইটারে অভিযোগ জানিয়েছেন, ‘কিছু হিন্দু বিদ্বেষী মানুষ এমনটা করেছেন। তাঁরা গোপনে বাংলাদেশের কুমিল্লার দুর্গা পুজা প্যান্ডেলে হনুমানের মূর্তির পায়ে কোরান রেখেছিল। হিন্দুদের উপর হামলা করার একটা অজুহাত খুঁজছিল তাঁরা। আশা করছি সরকার এর বিচার করবে এবং সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে রক্ষা করবে’।

স্যোশাল সাইটে এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে প্রতিবাদস্বরূপ ‘কুমিল্লায় আক্রান্ত মা দুর্গা’ হ্যাশট্যাগে ছেয়ে গিয়েছে। এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে প্রতিবাদে মাঠে নেমেছে সন্তোষ মিত্র স্কোয়্যারও। কলকাতার অন্যতম বড় উদ্যোক্তাদের মধ্যে অন্যতম হল সন্তোষ মিত্র স্কোয়্যার। ক্লাবের উদ্যোক্তারা সকলেই মোমবাতি হাতে প্রতিবাদ বিক্ষোভে অংশ নিয়েছিলেন। একদম সামনের সারিতে বাচ্চাদের হাতে প্লাকার্ডে লেখা ছিল ‘বাংলাদেশি সংখ্যালঘুদের বাঁচাতে কেন্দ্র ও রাজ্যের হস্তক্ষেপ চাই’, ‘নিজ ধর্ম রক্ষা করা সাম্প্রদায়িক কি?’।

[ad_2]