Press "Enter" to skip to content

ভারতের মধুর ফ্যান হলো আমেরিকা, জাপান! ডিমান্ড দেখে লাগানো হলো নতুন প্রসেসিং প্ল্যান্ট

[ad_1]

ভারতের মধুতে মেতেছে পুরো বিশ্ব। হ্যাঁ সম্প্রতি মধুর চাহিদা এতোটাই বেড়েছে যে প্রতিবেশী দেশ সহ বিদেশ থেকে খুব বেশি মাত্রায় ডিমান্ড দেখা মিলছে।এসব কথা মাথায় রেখে সরকার মধু উৎপাদনের ক্ষেত্রে কিছু নিয়ম এনেছে।মধু উৎপাদক সংগঠনগুলো কে একত্রিত হয়ে কাজ শুরু করার পরামর্শ হয়েছে মধু উৎপাদন এর দিক থেকে বাংলা ও বিহার দেশের শীর্ষ স্থানে। গত কয়েক বছর এ প্রচুর মুনাফা অর্জন করেছে রাজ্য দুটি।

2010 সাল থেকে মধু উৎপাদনে অনেকখানি অগ্রগতি লাভ করেছে এই দুটি রাজ্য। দেশ এর মধ্যে দিল্লি ,মুম্বাই, কলকাতা ,পাঞ্জাব সহ অনেক রাজ্য মধু রপ্তানি করা হয়পশ্চিমবঙ্গ ও বিহার থেকে। তাছাড়া বর্তমান এ আমেরিকা ও জাপান ও বিহারের মধুর চাহিদা বেড়েছে। সরকার এর দাবি করেছে বর্তমানে জাপান ও আমেরিকায় দেশ সবথেকে বেশি মধু রপ্তানি করে। জাপান ও আমেরিকা ছাড়াও বেশকিছু দেশে ভারতের মধুর চাহিদা ব্যাপক। আর মধু রপ্তানির এই ব্যাবসাকে আরো জোরদার করার টার্গেটে নেমেছে সরকার।


বিহার এ মধু উৎপাদন এর কথা মাথায় রেখে সরকার মধু উৎপাদন ও বিপণন নীতির অনেক পরিবর্তন এনেছে যাতে মধুর সঠিক মূল্য ও চাহিদা বাড়ে।
আগে অন্য রাজের মধুর মধুর গুণমান পরীক্ষার জন্য কলকাতা ও পাঞ্জাব পাঠানো হতো সেখানে এখন বিহার বিশ্ববিদ্যালয়ে নিঃস্ব পরীক্ষাকেন্দ্র স্থাপিত করা হয়েছে।তাছাড়া যাতে মধু উৎপাদন সংস্থা গুলির সুবিধা হয় তার জন্য সরকার তাদের উন্নতমান মান এর প্লান্ট স্থাপনার জন্য আর্থিক সাহায্যও করছে বলে খবর।

বিহার সরকারের সমবায় বিভাগের সচিব বন্দনা প্রিয়াসীর মতে, অন্যান্য রাজ্যের ব্যবসায়ীরা বিহারে আসেন এবং সস্তা দামে মধু কিনে থাকেন। পরে তারা নিজেদের ব্র্যান্ড করে বিক্রি করেন। তাই বিহার সরকার এখন মধু বাজারজাতকরণ ও প্রক্রিয়াজাতকরণের পরিকল্পনা নিয়েছে যার জন্য ব্যাবসায় অনেক উন্নতি হয়েছে।

[ad_2]