Press "Enter" to skip to content

মধুর Love Story: ভারতীয় পূজারীর প্রেমে পড়লেন অস্ট্রেলিয়ান মহিলা! করলেন ভারতের প্রশংসা

[ad_1]

ভারতের বৈচিত্র্যের প্রেমে পড়বেন না এমন মানুষ খুব কমই আছেন। তবে ভারতের প্রতি প্রেম যে নতুন প্রেমকাহিনী (Love Story) তৈরি করতে পারে সেই উদাহরণও এবার দেখা মিলল। ভারতীয় সভ্যতা তথা সংস্কৃতির সুনাম ছড়িয়ে আছে সারা বিশ্ব জুড়ে। এই সভ্যতার সুনাম সেই প্রাচীনকাল থেকে যুগ যুগ থেকে বিভিন্ন পর্যটক ভারতে এসেছেন। আবার অনেকেই এই সংস্কৃতির মোহে ভারতেই থেকে গেছেন। মধ্যযুগে মেঘাস্থিনিস, ফা-হিয়েন, হিউ-এন-সাং প্রমুখ ব্যাক্তিত্বরা ভারতের আসেন এবং তাদের গ্রন্থ থেকে আমরা প্রাচীন ভারতের সংস্কৃতির বিবরণ পাই। সংস্কৃতির এই সুনাম এখনও টেনে আনে অনেক পর্যটকে।

এই রকমই এক পর্যটক হচ্ছেন জুলিয়া, যিনি অস্ট্রেলিয়ার বাসিন্দা। ভারতীয় সংস্কৃতিকে জানতে ও যোগ ব্যায়াম গভীরভাবে শিখতে তিনি যোগ ব্যায়ামের রাজ্য উত্তরাখণ্ডে আসার মনস্থির করেন । এখানে বদ্রিনাথে আসেন এবং এক সাধু মহারাজের সাথে তার সাক্ষাৎ হয়। তারপর তিনি চামোলির মহেশ্বর আশ্রমে থাকতে শুরু করেন।

সেই সাধু মহারাজের কাছে থেকে যোগ ব্যায়াম শিখতে থাকেন। জুলিয়া ছিলেন দুই সন্তানের মা তথা বিবাহিত মহিলা। যার বড়ো ছেলে অস্ট্রেলিয়াতে পড়াশোনা করে ও চার বছর বয়সী ছোট ছেলে তার সাথে ভারতে আসে। ক্রমে আশ্রমে থাকতে থাকতে জুলিয়ার ছোট ছেলেটি মহারাজ বরফানি দাসকে বাবা বলে ডাকতে শুরু করে।

এরপর জুলিয়া সেই মহারাজকে বিয়ের প্রস্তাব দেন। ভারতীয় রীতিনীতি মেনে খুব ধুমধাম , আড়ম্বরের সাথে জুলিয়ার বিয়ে হয়। বিয়ের পর জুলিয়া তার নিজের ভারতীয় রীতিনীতি মেনে ঋষিবন রাখবে এবং তার দুই ছেলেরও নাম পরিবর্তন করে একজনের নাম রাখে বিদ্বান ও বিশাল। তিনি বলেন যে ভারতীয় রীতিনীতি তার খুব পছন্দ। জুলিয়া বলেন যে আগামী সময়ে আমি ভারতীয় সংস্কৃতি ও যোগবিদ্যায় যাতে আরও বেশি সংখ্যক মানুষ অংশগ্রহণ করেন এটাই তার কাম্য।

[ad_2]