[ad_1]
প্রায় ১ মাস আগে পশ্চিমবঙ্গ থেকে ১৪ বছরের এক কিশোরীর অপহরণের খবর সামনে এসেছিল। নাবালিকাকে তার থেকে বয়সে অনেক বড়ো এক ব্যাক্তি অপহরন করেছিল। সম্প্রতি তাকে গুজরাট থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। নির্যাতিতা জানিয়েছে যে তাকে বন্দি বানিয়ে রাখার সময় জোরপূর্বক কোরান পড়ানো হতো। একই সাথে ইসলামিক নিয়ম পালনের জন্য বাধ্য করা হতো।
অভিযুক্তের নাম শহিদুল রহমান বলে জানা গেছে। গুজরাট পুলিশ মেয়েটিকে উদ্ধার করেছে এবং এক NGO এই কাজে সাহায্য করেছে। অভিযুক্ত নাবালিকাকে আরবি ভাষায় কোরআনের আয়াত পড়ার জন্য বাধ্য করতো। নাবালিকা আরো জানিয়েছে, বন্দি বানিয়ে রাখা ওই ঘরে এক ব্যাক্তিকে ডেকে নিকাহনামা পড়িয়েছে।
নিকাহনামা পড়ার পর শহিদুল রহমান বলেছিল যে সে এখন থেকে তার স্বামী। শারীরিক সম্পর্ক করার কথাও উঠে এসেছে। নির্যাতিতা পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার এক গ্রামের বাসিন্দা। ৬ অক্টোবর ২০২০ থেকে কিশোরী নিখোঁজ ছিল।
आज रात #गुज़रात_पुलिस द्वारा एक बच्ची को बचाया गया है, बालिका #पश्चिम_बंगाल से #बाल_तस्करी की शिकार हुई थी, @NCPCR_ ने मिशन मुक्ती फाउंडेशन की रिपोर्ट पर इसके लिए निर्देश जारी किए थे।
अधिक जानकारी की प्रतीक्षा है, पोस्ट करते रहेंगे।— प्रियंक कानूनगो Priyank Kanoongo (@KanoongoPriyank) November 12, 2020
https://platform.twitter.com/widgets.js
বুধবার (নভেম্বর ১১) পুলিশ নাবালিকাকে উদ্ধার করেছে। প্রসঙ্গত, হরিয়ানায় নিকিতা তোমারের মামলা চর্চায় উঠার পর থেকে দেশে লাভ জিহাদ নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছে। বেশকিছু রাজ্য সরকার লাভ জিহাদীদের বিরুদ্ধে কড়া একশন নেওয়ার ঘোষণাও করে দিয়েছে। তবে এখনও যে ধরনের ঘটনা সামনে আসছে তা সমাজের শুভ চিন্তকদের ভাবতে বাধ্য করছে।
[ad_2]