ন্যাশানাল কনফারেন্সের সভাপতি আর প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ফারুক আব্দুল্লাহ জম্মু কাশ্মীরে লোকসভা আর বিধানসভা নির্বাচন একসাথে না করানোর জন্য চরম ক্ষিপ্ত। উনি বলেন, কেন্দ্র সরকার নির্বাচনি প্রচারের জন্য এয়ার স্ট্রাইক করেছে। উনি আরও বলেন, কাশ্মীরে লোকসভা আর বিধানসভা নির্বাচন একসাথে করার পক্ষে সব দল রাজি।
ফারুক বলেন, রাজ্যে বিধানসভা আর লোকসভা নির্বাচন একসাথে করার মত পরিস্থিতি আছে। কিন্তু বিধানসভা নির্বাচন হচ্ছে না। স্থানীয় পৌর নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ভাবে হয়েছিল। রাজ্যে পর্যাপ্ত পরিমাণে সেনা আছে, তাহলে রাজ্যে নির্বাচন কেন নয়?
Farooq Abdullah: All parties are in favour of holding simultaneous (LS & state assembly) polls. Environment is conducive for Lok Sabha polls but not state polls in J&K? Local body polls were held peacefully, there are enough forces present,then why can't state elections be held? pic.twitter.com/ktYfOwLc2d
— ANI (@ANI) March 11, 2019
যদিও উনি হয়ত এটা ভুলে গেছেন যে, বিগত পৌরসভার নির্বাচনের সময় জঙ্গিদের হুমকির কারণে ৫০ শতাংশ আসনে প্রার্থী দিতে পারেনি কোন দলই। তাহলে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হল কি করে? একদিকে পুলওয়ামা হামলার পর দুদেশের মধ্যে উত্তেজনা চরমে।
Farooq Abdullah: We always knew that there would be a fight or a skirmish with Pakistan. This surgical strike (airstrike) was done as elections are approaching. We lost an aircraft worth crores. Be thankful that the pilot (IAF) survived & returned from Pakistan with respect. pic.twitter.com/7UElbtuKKn
— ANI (@ANI) March 11, 2019
আর কাশ্মীরে পাকিস্তান পন্থীদের অভাব নেই বললেই চলে। তারমধ্যে আলগাওবাদী নেতা এবং জামাত-এ-ইসলামি সংগঠনের উপর কড়া পদক্ষেপ নেওয়ার পর কাশ্মীরের পরিস্থিতি অনুকূল না। কিন্তু এরপরেও ওনার কাছে কাশ্মীর শান্ত।
ফারুক বলেন, আমি আগাগোড়াই জানতাম পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ নাহলে সংঘর্ষ হবে। এই সারজিক্যাল স্ট্রাইক আগামী নির্বাচনকে মাথায় রেখেই করেছে মোদী সরকার। আমরা বহুমুল্য একটি বিমান হারিয়েছি। তবে এটা ভালো যে, আমাদের পাইলট বেঁচে গেছে আর সন্মানের সাথে সে দেশে ফিরে এসেছে।