পশ্চিম বাংলায় অর্থাৎ আমাদের রাজ্যে আবার গণধর্ষণের শিকার স্কুল ছাত্রী। এবার নবম শ্রেণির ছাত্রীকে শুক্রবার গণধর্ষণ করে তার দাদুর বাড়ির সামনে ফেলে দিয়ে যায়। সেই অপমান সহ্য করতে না পেরে শেষ অব্দি অপমানে আত্মহত্যারর পথ বেঁছে নেন পশ্চিমবঙ্গের এই ছাত্রী। ঘটনাস্থলে ধরা পড়ে যায় একজন দুষ্কৃতি। পশ্চিম বাণীরধল গ্রাম( কুলতলি থানা)এই ঘটনাটি ঘটে সেখানেই। সেই কিশোরী স্কুল থেকে বাড়ী ফিরছিল শুক্রবার। সেই সময় কয়েকজন এসে তাকে রাস্তা থেকে তুলে নিয়ে যায়। অনেক রাত হয়ে যাবার পরও যখন সেই কিশোরী বাড়ি ফেরেনি। তখন তাকে খোঁজা শুরু করেন পরিবার।
রাত যখন গভীর সেই সময় তিন জন এসে তাকে দাদুর বাড়ির সামনে ফেলে দিয়ে যায়। মহিউদ্দিন মোল্লা নামে একজন দুষ্কৃতীকে গ্রামবাসীরা ঘটনাস্থলেই ধরে ফেলে। সেই খবর পেয়ে ছাত্রীর পরিবার সাথে সাথে সেখান গিয়ে পৌঁছায়। সেই সময় নির্যাতিতা ছাত্রীটি তার সাথে হওয়া গণধর্ষণের ব্যাপারটি জানায়।
শেষ অব্দি কিশোরীটি তার সাথে হয়ে যাওয়া ঘটনাটি মানতে না পেরে অপমানে কিটনাশক খেয়ে আত্মঘাতী হয়। তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসক মৃত বলে ঘোষনা করে দেন। পুলিশ তদন্ত শুরু করেছেন এই পুরো ব্যাপারটির। মৃতার পরিবার অভিযুক্তদের ফাঁসির দাবি করেছেন।জানিয়ে দি পশ্চিম বাংলার এই ঘটনা নিয়ে মিডিয়া বা বুদ্ধিজীবী কেউই তোলপাড় করেনি কারণ এরা সকলেই ধর্ম দেখেই প্রতিবাদ করে।
আরো পড়ুন – আবারও দিদির বাংলায় আগুন , কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে !
#অগ্নিপুত্র