সোশ্যাল মিডিয়া থেকে একটা ভয়ানক খবর সামনে আসছে যা দেশের বিক্রিত মিডিয়া সম্পূর্ণভাবে দাবিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে বলেও দাবি উঠেছে। তবে কিছু স্থানীয় সংবাদ মাধ্যম খবরটিকে প্রকাশিত করেছে। খবর এসেছে হরিয়ানার মেওয়াতের এলাকা থেকে। এলাকাটি মুসলিম বহুল এবং এলাকায় বহু সংখ্যায় রোহিঙ্গা মুসলিমদের ঠাঁই দিয়েছে স্থানীয় মুসলিমরা। এই এলাকায় রোহিঙ্গারা হিন্দুদের মাংস খাচ্ছে। খবর খুবই ভায়নক, সোশ্যাল মিডিয়া থেকে খবর সামনে আসার পর আমরা আপনাদের কাছে পরিবেশন করতে পারছি। এর আগে মায়ানমার থেকে আসা রিপোর্টে বলা হয়েছিল যে রোহিঙ্গা মুসলিমরা শুধু জিহাদ নয়, একইসাথে অন্য ধর্মের মানুষকে হত্যা করে তাদের মাংস পর্যন্ত খায়।
আর এখন মেওয়ারে এক হিন্দু যুবকের মাংস খাওয়ার খবর সামনে এসেছে যা স্থানীয় সংবাদ মাধ্যম তাদের কাগজে ছাপিয়েছে। অর্থাৎ রোহিঙ্গা মুসলিমদের এ যুগের দানব বললে কোনো ভুল হবে না। ভারতের বামপন্থী, সেকুলারবাদীরা রোহিঙ্গা মুসলিমদের নিরীহ মানুষ বলে দাবি করলেও আসলে এরা কট্টরপন্থী দানব যাদের আচরন পশুর সমান। এরা শুধু ইসলামিক জিহাদি নয়, একইসাথে নরভক্ষক দানব। জানিয়ে দি, মেওয়াতের ঘটনায় সরকার কি পদক্ষেপ নিয়েছে তা নিয়ে এখনো আমাদের কাছে আপডেট আসেনি।
তবে ভারতের বামপন্থী, বুদ্ধিজীবি, সেকুলারপন্থীদের কাছে এই রোহিঙ্গা মুসলিমরা নিরীহ মুসলিম যাদেরকে ভারতে জনসংখ্যা বিস্তার করতে দেওয়া উচিত। মায়ানমারের শান্তিপ্রিয় বৌদ্ধরা কেন রোহিঙ্গা মুসলিম বিরোধী তা পুরো বিশ্বের কাছে পরিষ্কার হয়ে গেলেও ভারতের বিক্রিত মিডিয়া ও বামপন্থীদের কাছে এরা নিরীহ মুসলিম।
আসলে দেশের মিডিয়া ও রাজনৈতিক দলগুলো এক সম্প্রদায়কে তোষণ করতে গিয়ে কিভাবে দেশের সুরক্ষা বাবস্থ্যার ও হিন্দুদের লাগাতার ক্ষতি করছে তার অনুমান পর্যন্ত করা কঠিন। প্রশান্ত ভূষণের মতো উকিল যারা রোহিঙ্গাদের ভারতীয় নাগরিকত্ব প্রদানের জন্য লাগাতার প্রয়াস করছে তারা ধর্মনিরপেক্ষতার আড়ালে কোন বিপদ ডেকে আনছে তার আভাস এই ঘটনা থেকে পাওয়া যাচ্ছে।