ভারতীয় সেনা গতকাল আরো একটা বড়ো উপহার দোয়া দিয়েছে। এটাকে কালীপূজা ও দীপাবলির এডভান্স উপহার বলা হচ্ছে। জানিয়ে দি, গতকাল ভারতীয় সেনা ৬ আতঙ্কবাদীদের মনকামনা পূরণ করে দিয়েছে। এই ৬ জন আতঙ্কবাদী ইসলামের নামে আজাদির দাবি তুলে আতঙ্ক ছড়াচ্ছিলো। ভারতীয় সেনা কাল এই আতঙ্কবাদীদের চিরকালের জন্য পৃথিবী থেকে আজাদী দিয়ে দিয়েছে। গতকাল অর্থাৎ ২৫ শে অক্টোবর সেনা দুটি বড়ো কার্যবাহী করেছিল যেখানে এই ৬ জন আতঙ্কবাদীকে মেরে ফেলা হয়েছে। এর মধ্যে ৪ জন আতঙ্কবাদীকে কাশ্মীরের কুলগাঁও এলাকায় এবং ২ জনকে কাশ্মীরের বারামুলায় মেরে ফেলেছে সেনা।
আরো পড়ুন – আপনার ব্যাঙ্ক একাউন্টে গ্যাসের সাবসিডির টাকা আসে, তাহলে আপনার জন্য সুখবর ! তাড়াতাড়ি পড়ুন …
সেনা এই দুই এলাকায় আতঙ্কবাদী লুকিয়ে থাকার ইনপুট পেয়েছিল যারপর সেনা অপেরাশন শুরু করে দেয়। স্থানীয় কট্টরপন্থীরা এই আতঙ্কবাদীদের লুকিয়ে থাকতে সাহায্য করেছিল এবং আতঙ্কবাদীদের স্মরণ দিয়েছিল। সেনা অপেরাশন শুরু করলে স্থানীয় কট্টরপন্থীরা সেনার কাজে বাধা দিতে বেরিয়ে পড়েছিল। কিন্তু সেনা পাথরবাজ ও কট্টরপন্থীদের সামলানোর জন্য অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে তাই খুব সহজেই সেনা অপেরাশন চালাতে সক্ষম হয় এবং ৬ আতঙ্কবাদীকে মেরে ফেলে।

জানিয়ে এই আতঙ্কবাদীরা ধর্মের নামে আতঙ্কবাদ ছড়ায় এবং এদেরকে এই বলে ব্রেইনওয়াশ করা হয় যে যদি এরা মারা যায় তাহলে তারা অন্যজগতে গিয়ে ভরপুর যৌন সুখ পাবে। আর এই লোভেই এই আতঙ্কবাদীর ধর্মের নামে সন্ত্রাস ছড়াতে বেরিয়ে পড়ে। তবে যাইহোক সেনা দীপাবলীর আগে ভারতীয়দের একটা বড়ো উপহার দিয়ে দিয়েছে এবং আতঙ্কবাদীদের মনকামনা পূরণ করেছে।

ভারতীয়দের উচিত সেনার এই উপহারের জন্য উৎসব পালন করা। কারণ এটা যেকোনো ওয়ার্ল্ড কাপ জেতার থেকেও একটা বড়ো উপহার। সেনা দুর্গাপূজার সময়েও এইভাবে পর পর দুবার উপহার দিয়েছিল তবে এবারের একটু বড়ো ধরনের উপহার পেলো ভারতবাসী। প্রত্যেক ভারতবাসীর উচিত এই আনন্দে সেনাকে স্যালুট জানিয়ে উৎসব উৎযাপন করা। দেশের যুব সমাজ যদি বলিউডের নকল হিরোদের জন্মদিন ভুলে সেনাদের আদর্শ বানিয়ে সবসময় সমর্থন করে তাহলে সেটা দেশ ও সমাজের জন্যেই মঙ্গল হবে।
জয় হিন্দ- ভারতমাতা কি জয়।