কথায় আছে, “হাতি চলে বাজারে আর কুকুর ভোঁকে হাজারে!” ঠিক এমনটাই যেন হচ্ছে উত্তরপ্রদেশে। উত্তরপ্রদেশে হাতির জায়গায় যোগী আদিত্যানাথকে ধরে নিন আর কুকুরের জোগায় তথাকথিত সেকুলারদের বসিয়ে দিন। ভাষা ও শব্দ একটু কড়া মনে হলেও এইধরনের উক্তি এখন সবথেকে উপযুক্ত বলেও মনে করা হচ্ছে। জানিয়ে দি, উত্তরপ্রদেশ থেকে একটা বড়ো খবর সামনে আসছে যা হিন্দুবিরোধী বুদ্ধিজীবী ও তথাকথিত সেকুলারদের বড়ো ধাক্কা দেবে। এবার উত্তরপ্রদেশের যোগী আদিত্যানাথের কাজ দেখে মনে হচ্ছে যেন উনাকে যতই ক্ষমতা দেওয়া হোক সেটা কম হবে। কারণ ক্ষমতার সঠিক ও যথাযত ব্যাবহার করা উনার থেকে কেউ ভালো পারেন বলে দেখা যাচ্ছে না।
গোরক্ষপুরে সাংসদ থাকাকালীন সেখানে মুখল নাম মুছে দিয়ে নাম পরিবর্তন করেন, এরপর মুখ্যমন্ত্রী হয়েও সেই কাজ অব্যাহত রেখেছেন। উত্তরপ্রদেশের ১৯ টি জেলার সাথে আরো বহু স্থানের নাম পরিবর্তন করার সিধান্ত নিয়েছেন যোগী।আদিত্যানাথ। ঠিক কোন কোন ১৯ টি জেলার নাম পরিবর্তন করা হবে তার খবর আমাদের কাছে নেই, তবে উত্তরপ্রদেশের রাষ্ট্রবাদীরা যোগীজির কাছে নানা জেলার নাম পরিবর্তনের পস্তাব পাঠিয়েছে তার মধ্যে ১৯ টি জেলার নাম পরিবর্তন করার সিদ্ধান্ত করা হয়েছে।

যেমন গাজিয়াবাদ, আজমগড়, আলীগড় ইত্যাদি জেলার সাথে ৮৬ টি কসবা ও ২ হাজারের বেশি গ্রামের নাম পরিবর্তন করা হবে। আগত দিনে সমস্থ স্থানের পুরানো স্মৃতি, নামের সাথে জুড়ে থাকা গর্ব আবার ফিরে আসতে চলেছে। যোগী আদিত্যানাথ কোনো লাভ ক্ষতি দেখেন না, বরং যেটা ভারতের সঙ্গস্কৃতির পক্ষে সেটাই তিনি করে ফেলেন।

অনেক কট্টরপন্থী ও সেকুলারবাদীরা যারা নিজেদের পুরানো সংস্কৃতি নিয়ে জানে না বা গর্বিত নয় তারাই একমাত্র যোগী আদিত্যানাথের বিরোধ শুরু করেছে। তবে এতে কোনো তোয়াক্কা না করেই কাজ করছেন যোগী আদিত্যানাথ। একজন শক্তিশালী নেতা কেমন হওয়া উচিত তার উপযুক্ত নিদর্শন প্রস্তুত করে দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যানাথ।